পোস্টকার্ড ব্লগের “ লোকায়ত কথোপকথন ” পাতাটি সবার জন্য উন্মুক্ত । লিখতে চাইলে আমাদের মেইল করে জানান । সাগ্রাহে আমরা আমান্ত্রন জানাবো। আমাদের মেইল ঠিকানা postcarduv@gmail.com। বাছাইকৃত লেখাটি পোস্ট কার্ড সংখ্যায় প্রকাশ করা হবে।

শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৩

সানি লিওন আতঙ্ক ও আমাদের ভোগবাদ

সাম্প্রতিক ঈদের আগে আমাদের দেশে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল সানি লিওন। সানি লিওন হচ্ছে কানাডার সাবেক পর্ণো চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী বছর খানেক আগেই যার বলিউডে অভিষেক হয়েছে। তবে আমাদের আলোচিত সানি লিওন কিন্তু ব্যক্তি সানি লিওন নয়। ঈদের আগে বাংলাদেশে তার নামে একটি পোষাক এসেছিল ভারত থেকে, যা পুরো বাঙ্গালী মধ্যবিত্ত সমাজের ভিতকে একটা জোড়েসোরে ঝাকুনি দিয়েছে।




কি ছিল সেই পোষাকে যাতে তা নিয়ে পুরো দেশে তোলপাড় শুরু হয়ে গেল। ঝড় উঠলো সোস্যাল মিডিয়াতে। এমন কি এই পোষাক নিয়ে অনেক ধরনের মজার মজার কৌতুকও চালু হয়েছে। যেমন দোকানদার তার বন্ধুকে বলছে জানিস আজ একজন সানি লিওনের ড্রেস কিনতে এসেছিল, আমি তাকে একটা খালি প্যাকেট ধরিয়ে দিয়েছি, হা হা হা।


না এই পোষাক নিয়ে সোস্যাল মিডিয়াতে যে ধরনের হাসি তামাশা বা কৌতুক হয়েছে বাস্তবে পোষাকটি অতোটা অশ্লীল ছিল না। সমস্যাটি পোষাকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা দাম নিয়ে নয়। সমস্যা হচ্ছে পোষাকটি এমন এক সেলিব্রেটির যার পেশাকে আমরা আমাদের ভদ্র সমাজে স্বীকৃতি না দিলেও আমাদের সমাজ তাকে টিকিয়ে রেখেছে যুগের পর যুগ ধরে।
 
সানি লিওন পর্ণোগ্রাফীর অভিনেত্রী বা সোজা বাংলায় সে দেহজীবি। তবে এই দেহজীবি আর সংসদ ভবনের সামনে সস্তা প্রসাধনী মেখে খদ্দেরের অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকা দেহজীবি এক জিনিস নয়। এ খোদ কানাডা থেকে আমদানি করা আধুনিক এক ব্রান্ডেড পণ্য যার শিল্পকর্ম দেখতে সহজ সরল ভেতো বাঙ্গালীরাও হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

আর তাই বাংলাদেশে যখন সানি লিওনের প্রথম বলিউড ফিল্ম   জিসম-টু পাইরেটেড হয়ে চলে আসে তখন সেটা নিয়ে সমালোচনার বদলে চলতে থাকে হট কেক বা গরম পিঠের মত কাড়াকাড়ি। অনুসন্ধিৎসু বাঙ্গালীর মন তখন জানতে চায় সানি লিওনের ন্দি সিনেমায় অভিনয় করা কি পিএইচডি করার পর এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়া না এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার সমতুল্য।



তাহলে প্রশ্ন দাড়াচ্ছে সানি লিওনের নামের পোষাক নিয়ে বাঙ্গালীর মনে এত আতঙ্ক কেনো। আসলে সে অতঙ্কের মূল কারন হচ্ছে আমাদের পুরোনো জং ধরা পুরুষতান্ত্রিক ভোগবাদী মন। যতক্ষন সানি লিওন আমাদের মনোরঞ্জন করছে বা ম্যাড়মেড়ে জীবনে একটু ঝাকি দিচ্ছে ততক্ষন সব ঠিক আছে। আমাদের ভোগবাদী মন আতঙ্কগ্রস্থ হয় তখনই যখন সানি লিওন আমাদের ভোগের চৌহদ্দি পেরিয়ে ব্যক্তি জীবনে ঢুকে পড়ে।

আমাদের স্ত্রী বা বোনকে সানি লিওনের পোষাকে (তার দৈর্ঘ্য যতই হোক নামতো সানি লিওন) কল্পনা করে আমাদের পুরুষতান্ত্রিক মনে আতঙ্কের শীতল স্রোত বয়ে যায়। আমাদের মনে পড়ে যায় সানি লিওনকে ঘিরে পুরুষদের অবদমিত ভোগবাদী চিন্তাগুলো, যা হয়তো অন্য কেউ আমার বোন বা মেয়েকে নিয়ে ভাবতে পারে। তাই আমাদের ভীতু মন তখন সানি লিওনের ফ্যান্টাসিকে ভুলে তাকে উচ্ছেদ করতে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠে। আমরা একবারও ভেবে দেখি না এভাবে সানি লিওনকে তাড়ানো গেলেও তার ভূত কিন্তু ঠিকই রয়ে যাবে আমাদের ঘাড়ে চেপে।



তাহলে আমাদের কি করা উচিত। ভিনদেশ থেকে এভাবে সানি লিওন, ক্যাটরিনা, কারিনা নামক বিভিন্ন উচ্চ শ্রেনীর দেহজীবিদের নামে আমাদের দেশে বিভিন্ন পোষাক আমদানি হবে, তা নিয়ে সারাদেশে কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে যাবে, আর আমরা শুধু বসে বসে দেখবো। না এটাও কোনো সমাধান নয়। এর প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। তবে প্রতিবাদের আগে প্রতিবাদের উদ্দেশ্যটা আগে ভালোভাবে বুঝতে হবে। আমাদের প্রতিবাদের উদ্দেশ্য কি শুধুই সানি লিওন নামক ব্যক্তি বিশেষের বা তা বিশেষ পোষাকের বিরুদ্ধে। নাকি এই ধরনের সানি লিওন, ক্যাটরিনা, কারিনা ও দিপীকাদের নিয়ে গড়ে উঠা একধরনের ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে, যা নারীকে মানুষের পর্যায়ে না রেখে নামিয়ে আনে দোকানের দামী পন্যের তালিকায়।



যদি এই ভোগবাদী সংস্কৃতির বিপক্ষেই আমাদের প্রতিবাদ হয় তাহলে আমাদের বলতে হবে আমরা এই পুরো সংস্কৃতিরই অবসান চাই যা আমাদের মা, বোন, কন্যাদের ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে। এই সংস্কৃতিটি এতোই ভয়াবহ যে তা আমাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয় আধুনিক মেয়ে মানেই দৈহিকভাবে আকর্ষনীয় হতে হবে। অর্থ্যাৎ তাকে শুধু সুন্দর হলেই হবে না তাকে আবেদনময়ী হতে হবে। আর যার প্রশিক্ষনের জন্য দেশব্যাপী তথা পুরো বিশ্বব্যাপী চলছে সৌন্দর্য প্রতিযোগীতার নামে রমরমা স্বীকৃত যৌন ব্যবসা। যেখানে প্রধান পন্য হচ্ছে নারী। সেখানে বিচার হয় কে নিজেকে কতটা আকর্ষনীয় ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে অর্থ্যাৎ নিজেকে কে সুন্দর পন্য হিসেবে জাহির করতে পারে। আর যারা নিজেকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে তাদের জন্য আছে বিচারকের বিভিন্ন যৌন সুরসুরি যু্ক্ত প্রশংসামূলক বাক্য।

এই সংস্কৃতির প্রভাব যে শুধু অভিনয় বা বিজ্ঞাপন জগতে আছে তা কিন্তু নয়। এই ভোগের ডামাডোলে পড়ে এখন গানও শোনার বস্তু থেকে দেখার বস্তু হয়ে গেছে। তাই স্যাটেলাইটের বদৌলতে এখন বাঙ্গালী গানের মাধ্যমে জানতে পারে ‘চামেলী কত চিকনি’ বা ‘শিলার যৌবন’ কতটা উদ্দীপক। ‘মুন্নীর কেনো বদনাম’ হলো তা নিয়েও আমাদের মাথা ব্যাথা কম নয়। তো এভাবে একদিকে ‘উ লা লা উ লা লা’ সংস্কৃতি চালু করে রেখে অপরদিকে কোনো ভাবেই সানি লিওনদের আগমনকে ঠেকানো যাবে না। কোনো না কোনো রুপে তা আমাদের সমাজে প্রবেশ করবেই। আর তার আঘাত বিষাক্ত সাপের ছোবলের চেয়ে কোনো অংশে কম হবে না। সে লক্ষন পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেখান থেকে এইসব অপসংস্কৃতি আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে সেখানে খুব ভয়াবহ ভাবে দেখা দিয়েছে। বাসে মেডিকেল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা করা কি শুধুই কিছু ব্যক্তিবিশেষের দ্বারা সংঘটিত বিছিন্ন ঘটনা নাকি তার পেছনে পুরো ভারত জুড়ে চলা নারীকেন্দ্রিক অশ্লীল বিনোদনের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব আছে তা নিয়ে এখন ভারতের সমাজ বিজ্ঞানীরা নতুন করে ভাবছে।


আমাদেরও নতুন করে ভাবতে হবে। ভাবতে হবে আমরা আমাদের দেশের নারীদের কিরুপে দেখতে চাই। আমাদের কন্যাদের কি আমরা আবেদনময়ী, নির্বোধ ও পুরুষের ভোগের বস্তু হিসেবে দেখতে চাই নাকি তাদের মননশীল, সৃজনশীল ও মানবিক বোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে দেখতে চাই। আমাদের মেয়েদের আদর্শ কে হবে, প্রীতি লতা ও বেগম রোকেয়া নাকি ‘চিকনি চামেলী’ ও ‘শিলা কি জাওয়ানী’ খ্যাত ক্যাটরিনা তা আমাদেরই ভাবতে হবে। আর এই ভাবনাটা যত দ্রুত করা যায় ততই ভালো, তা না হলে অদূর ভবিষ্যতে আর সানি লিওনদের আমদানি করতে হবে না। আমাদের কর্পোরেট বিনোদন জগত তখন দেশেই সানি লিওন তৈরী করে বিদেশে রপ্তানী করবে।



শুক্রবার, ২ আগস্ট, ২০১৩


বাংলাদেশের একটি বহুল প্রচলিত দৈনিকের গত ২৬/০৭/২০১৩

 প্রতিদিন না খেতে পাওয়া  হাজারো শিশুর একজন

তারিখের সংখ্যায় ১২ নং পাতার সম্পাদকীয়তে প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক ফারুক ওয়াসিফ এর "ব্রিটিশ রাজপুত্র বনাম আমাদের সম্রাট" লেখাটি আমার নজরে পড়ল। সম্প্রতি তথ্য-প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা সকলেই জানি যে ব্রিটিশ রাজ পরিবারের ৩য় উত্তরাধিকারি হয়ে নতুন শিশুর আগমন হয়েছে। এ নিয়ে আমাদের দেশের গণ মাধ্যম সহ সারা বিশ্বের মিডিয়াতে চলছে ব্যাপক মাতামাতি। উল্লিখিত সম্পাদকীয়তে লেখক চমৎকার ভাবে শুরু করেছেন এই বলে - "একটি শিশু জন্মাল, একটি শিশু মরে গেল। একজন রাজপুত্র, অন্যজন হতভাগ্য। একজন রাজবধূ, অন্যজন দরজির বউ। একজন রাজ রানী, অন্যজন ঘুটেকুরানী। একজনের ঠাটবাটের খরচ যোগায় রাষ্ট্র, অন্যজন অভাবের জ্বালায় আত্মঘাতী মায়ের হাতে মরে যায়। অঙ্কের হিসাবে এক থেকে এক বাদ গেলে শুন্য থাকার কথা। কিন্তু সব শিশু তো সমান না। বিশ্বে প্রতিদিন মরে যাওয়া ২৫ হাজার শিশুর ( ৫ বছরের কম বয়সী) চেয়েও দামী একটি শিশুর জন্ম। বিশ্বে প্রতিদিন মারা যায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার শিশু!
রাজশিশু আলেকজান্ডার লুইস
এই ঘটনা বিশ্ব কে নাড়া দেয় না। কিন্তু ব্রিটিশ রাজপুত্রের জন্ম সংবাদে বিশ্বব্যাপী মাতোয়ারা লেগে যায়"

ওদিকে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রাম আলিয়ারায় দারিদ্র্যের কষাঘাতে পিষ্ট মা রোমেনা অভাবের তারনায় তার দুই পুত্র সম্রাট ও তাজিন কে নিয়ে পানিতে ঝাপ দিয়েছেন। ২৩ জুলাই ইফতারী নিয়ে শাশুড়ীর সাথে রোমেনার কলহ হয়,পরদিন তিনি সন্তানদের নিয়ে পানিতে ঝাপ দেন। কই, আমাদের দেশের মিডিয়া তো এই খবর টা ব্রিটিশ রাজপুত্রের আগমনের খবরের মত ফলাও করে প্রচার করলো না?

পত্রিকার পাতা খুললেই আজকাল আমরা দেখি রকমারী ইফতারীর বাজার, নানা ইফতার মাহফিলের খবর। পাশাপাশি আমরা দেখি নানা রকমারি, সুস্বাদু , উপাদেয় ইফতারের বর্ণনা। দৈনিক ৬-৭ টা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে আমরা দেখি দেশের এক স্বনামধন্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বকে কত রকম উপায়ে স্যুপ বানানো যায় তা বর্ণনা করতে। এর পাশাপাশি সব চ্যানেল গুলো তে বিভিন্ন তারকারা বিভিন্ন রকম ইফতারী তৈরীর প্রক্রিয়া দেখান। কিন্তু আমাদের দেশের প্রতিদিন না খেতে পেয়ে যে হাজারো শিশু মারা যায়, হাজারো মা নিজ হাতে স্বন্তান কে হত্যা করতে বাধ্য হয় তা তো কোথাও প্রচার হয় না। একদিকে মানুষ না খেয়ে মরে, অন্যদিকে আমাদের গণ মাধ্যম কোথায় কোন আহামরি ইফতার পাওয়া যায় তার খবর প্রচার করে, আর বিত্তশালীরা ছুটে যায় সেই সব ইফতার কিনতে। আমাদের গণ মাধ্যম করবে আমাদের গণ মানুষের প্রতিনিধিত্ব, তা না করে এরা করছে মুষ্টিমেয় কিছু করপোরেট গোষ্ঠীর দালালি।

যেই ব্রিটিশ রাজপুত্রের জন্ম নিয়ে এত মাতামাতি সেই ব্রিটিশরাই আমাদের ২০০ বছর ধরে শাসন আর শোষণ করেছে। সেই শাসনামলেই আমরা দুই দুই বার দুরভিক্ষের স্বীকার হয়েছি। এখন তাদের নিয়ে মিডিয়ার মাতামাতি কি এটাই বলে না যে আমরা আজো ওই ব্রিটিশদের নিজেদের প্রভু মানি আর তাদের চাটুকারী করি? সেই ব্রিটিশদের ভবিষ্যত শাসককে কি আমরা এখনো আমাদের ভবিষ্যত শাসক বলে মনে করি!?

ঠিক একই ভাবে বিশ্ব মিডিয়াও সমগ্র বিশ্ব জুড়ে প্রতিনিয়ত মারা জাওয়া লাখ লাখ মানুষের খবর না রেখে ব্রিটিশ রাজপুত্রের জন্মগ্রহণের সংবাদ নিয়ে মাতোয়ারা। ঠিক যেমন টা ছিল উল্লিখিত রাজপুত্রের পিতার বিয়ের সময়।

একদিকে পত্রিকায় সম্পাদকীয়তে লেখক ফারুক ওয়াসিফের এমন জীবন ঘনিষ্ঠ লেখা, অন্যদিকে সেই "রাজশিশুর নাম কেন আলেকজান্ডার লুইস?" ছেপে এরা কীসের পরিচয় দিচ্ছে? এই সম্পাদকীয় কি শুধু তাহলে ধারাবাহিক ভাবে রাজশিশুর খবর প্রচারের জন্য ক্ষমা চাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রকাশ? নাকি নিজেদের মানসিক সন্তষ্টি? নাকি সাধারণ মানুষের চোখে ধুলো দেয়ার অপচেষ্টা মাত্র? আর আমরাই বা কেন এই দুমুখো মিডিয়ার প্রচারে নীরব থাকি?

বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০১৩

সংস্কৃতির দুটি কথা



ms¯‹…wZ kãwU AvR †_‡K A‡bK eQi Av‡MI Avgv‡`i Kv‡Q ARvbv wQj| ms¯‹…wZi Av‡M Avgv‡`i †`‡k †hUv †ekxi fvM cÖPwjZ wQj, †mwU n‡”Q K…wó ev KvjPvi| fvlvwe Wt mywbwZ Kzgvi PÆcva¨vq 1921 mv‡j d«v‡Ý †Kvb GKUv Abyôv‡b †hvM †`qvi Rb¨ †mLv‡b wM‡q wQ‡jb| †mB Abyôv‡b e³viv e³…Zv †`Iqvi mgq Òms¯‹…wZÓ K_vwU D‡jL KiwQ‡jb †mLvb †_‡K G‡m Wt mywbwZ Kzgvi PÆcva¨vq iex›`ªbv_ VvKzi Gi g‡a¨ ms¯‹…wZ wel‡q Avjvc Av‡jvPbv nq| Zv‡`i `yB R‡bi  K‡_vcK_‡bi djশ্রুতিতে AvR‡Ki GB ms¯‹…wZ k‡ãi আর্বিভাব।GLb Avi †KD K…wó kãwU e¨envi K‡i bv| GLb mevB ms¯‹…wZ kãwU e¨envi K‡i|
Zvn‡j Av‡mb, ms¯‹…wZ ej‡Z Avgiv wK eywS? eZ©gvb mg mvgwqK প্রক্ষাপটে ev eZ©gvb mgv‡R ms¯‹…wZ ej‡Z hvnv eySvq †mUv n‡jv `yÕPviUv Mvb, †mB mv‡_ Zejv I nvigwbqv‡gi mswgkÖYB AvR‡Ki ms¯‹…wZ, A_ev †Kvb K¬v‡e ev A‡civ nvD‡R e‡m bv, Mvb Ges Acms¯‹…wZi mv‡_ cvল্লা w`‡q GwM‡q Pjv| G‡Zv †Mj ms¯‹…wZi bv‡g GKai‡bi †fvM, wejvwmZv ev e¨w³K fvj _vKv, GKv †L‡q †e‡P _vKvi gbbkxjZvi PP©v Kiv| Avevi eZ©gvb mgv‡R wKQz gvbyl Av‡Qb hviv cÖMwZkxj avivq KvR Ki‡Z‡Q Zv‡`i wn‡m‡e ms¯‹„wZ ej‡Z ‡hUv eySvq †mUv n‡”Q mKv‡j Nyg †_‡K DVv †_‡K ïiæ K‡i iv‡Î Nygv‡bvi Av‡M ch©šÍ ‡h mg¯Í Kg©KvÛ msNwUZ nq †mwUB n‡”Q ms¯‹„wZ| LvIqv, Nygv‡bv, AvPvi, e¨envi, wek¦vm, Awel¦vm, ivM, weivM, nvwm-Kvbœv BZ¨vw` ms¯‹…wZi g‡a¨ AšÍf©y³| Avgvi ms¯‹„wZ Avi GKRb D”PweË gvby‡li ms¯‹…wZ wKš‘ GK bq|
Rxeb msMÖv‡gi avivevwnKZvq hw` gvby‡li ms¯‹…wZ‡K hw` cwieZ©b Kiv bv hvq, Zvn‡j mvgwMÖKfv‡e cwieZ©b Kiv m¤¢e bq